শিরোনাম
বৃহস্পতিবার ২৪ এপ্রিল ২০২৫
বৃহস্পতিবার ২৪ এপ্রিল ২০২৫

ষাণ্মাসিক মূল্যায়ন ৩ জুলাই, পদ্ধতিই জানেন না শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

আলোকিত সকাল প্রতিবেদক
প্রকাশিত:সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০১ জুলাই ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

নতুন শিক্ষাক্রমে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির ষাণ্মাসিক পরীক্ষার মূল্যায়ন শুরু হচ্ছে ৩ জুলাই। অথচ এখনো শিক্ষার্থীদের দক্ষতা মূল্যায়ন পদ্ধতি চূড়ান্ত করতে পারেনি সরকার। কয়েক দফায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে কাঠামো চূড়ান্ত করলেও এখনো তা ঝুলে আছে। ফলে শুরু হতে যাওয়া ষাণ্মাসিক মূল্যায়ন পদ্ধতি নিয়ে ধোঁয়াশায় খোদ শিক্ষকরা। আর কীভাবে মূল্যায়ন করা হবে, তার কিছুই জানেন না শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা।

আগের দিন নির্দেশনা পাবেন শিক্ষকরা


জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) বলছে, ষাণ্মাসিক মূল্যায়ন প্রতিষ্ঠানভিত্তিক। এখানে চূড়ান্ত মূল্যায়ন পদ্ধতির খুব একটা প্রয়োজন নেই। প্রতিটি বিষয়ে মূল্যায়নের আগের দিন রাতে সেই বিষয় নিয়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা পাবেন শিক্ষকরা। বাৎসরিক সামষ্টিক মূল্যায়নে চূড়ান্ত পদ্ধতি শিগগির জানিয়ে দেওয়া হবে।



এনসিটিবির এমন সিদ্ধান্তে ‘নাখোশ’ শিক্ষকরা। তারা বলছেন, নতুন শিক্ষাক্রমে ষাণ্মাসিক মূল্যায়নও সমান গুরুত্বপূর্ণ। বছরের শেষে এ মূল্যায়নের কিছু অংশও বাৎসরিক সামষ্টিক মূল্যায়নে যোগ হবে। তাছাড়া মূল্যায়নের আগের রাতে দেওয়া নির্দেশনার ভিত্তিতে পরদিন মূল্যায়ন করা শিক্ষকদের জন্য খুব কঠিন কাজ।



খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ‘জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা-২০২১’ অনুযায়ী- ২০২৩ সালে প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে বাস্তবায়ন করা হয়েছে। চলতি বছর দ্বিতীয়, তৃতীয়, অষ্টম ও নবম শ্রেণিতে চালু হয়েছে নতুন শিক্ষাক্রম। ২০২৫ সালে পঞ্চম ও দশম শ্রেণিতে, ২০২৬ সালে একাদশ এবং ২০২৭ সালে দ্বাদশ শ্রেণিতে এ পদ্ধতি চালু হবে।



২০২২ সাল থেকে নতুন এ শিক্ষাক্রমের মূল্যায়ন পদ্ধতি নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু করে এনসিটিবি। প্রচলিত নম্বর ও গ্রেডিং পদ্ধতি বাতিল করে প্রথমে ত্রিভুজ, বৃত্ত, চতুর্ভুজ দিয়ে শিক্ষার্থীর দক্ষতা মূল্যায়ন শুরু হয়। তীব্র সমালোচনার মুখে তা থেকে পিছু হটে সরকার। শিক্ষামন্ত্রীর দায়িত্ব নিয়ে মূল্যায়ন পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনার ঘোষণা দেন মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। গঠন করেন উচ্চপর্যায়ের কমিটিও।



সেই কমিটির মতামতের ভিত্তিতে বিভিন্ন পর্যায়ে মূল্যায়নের খসড়া চূড়ান্ত করে এনসিটিবি। পরে সেটি অনুমোদনের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। এখন মন্ত্রণালয় মূল্যায়ন পদ্ধতি ‘জাতীয় শিক্ষাক্রম সমন্বয় কমিটির (এনসিসিসি)’ সভায় উপস্থাপন করবে। সেখান থেকে চূড়ান্ত অনুমোদন হলে সেটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠানো হবে। তবে দুই মাস ধরে মূল্যায়ন পদ্ধতির খসড়া মন্ত্রণালয়ে আটকা।


জানতে চাইলে এনসিটিবির চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. মশিউজ্জামান (রুটিন দায়িত্ব) বলেন, ‘আমরা মূল্যায়ন পদ্ধতির খসড়া চূড়ান্ত করে মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছি। কবে সভা হবে এবং মূল্যায়ন কাঠামো অনুমোদন দেওয়া হবে, সেটা এখন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার।’


ষষ্ঠ থেকে নবমের ষাণ্মাসিক মূল্যায়নে কোন পদ্ধতি ব্যবহার হবে—এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘যেহেতু মূল্যায়ন পদ্ধতি চূড়ান্ত করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠানো সম্ভব হয়নি, সেক্ষেত্রে আমরা খসড়ায় যে পদ্ধতি রয়েছে, তা থেকে নির্দেশনা দেবো। প্রতিটি বিষয়ে পরীক্ষার আগে এ নিয়ে নির্দেশনা পাবেন শিক্ষকরা। এটা যেহেতু প্রতিষ্ঠানভিত্তিক এবং অর্ধবার্ষিক মূল্যায়ন, তাই সমস্যা হবে না।’



শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান বলেন, ‘ঈদের ছুটিসহ নানা কারণে এনসিসিসির বৈঠক করা সম্ভব হয়নি। আমরা শিগগির বৈঠক ডাকবো। সেখানে মূল্যায়ন পদ্ধতি চূড়ান্ত হতে পারে।’



মূল্যায়ন পদ্ধতি এখনো চূড়ান্ত না হলেও খসড়া যে কাঠামো তৈরি করা হয়েছে, তা দিয়ে ষাণ্মাসিক মূল্যায়ন করা হতে পারে বলে জানা যায়। এনসিটিবি সূত্র জানায়, ৩ জুলাই থেকে মূল্যায়ন প্রক্রিয়া শুরু হবে, যা চলবে ৩০ জুলাই পর্যন্ত। এক কর্মদিবসে এক বিষয়ের মূল্যায়ন অনুষ্ঠিত হবে। সময়সীমা থাকবে ৫ ঘণ্টা (বিরতিসহ)। মূল্যায়নে লিখিত অংশও থাকবে। ষাণ্মাসিক মূল্যায়নে যুক্ত হবে শিক্ষার্থীর শিখনকালীন পারদর্শিতা, অর্থাৎ সে কতটুকু শিখতে পারলো সেটা।


এদিকে, ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির মূল্যায়নের রিপোর্ট কার্ডে উল্লেখ থাকবে বিষয়ভিত্তিক পারদর্শিতার ক্ষেত্র (নির্ধারিত কোন ক্ষেত্রে কতটা দক্ষ), উপস্থিতির হার ও শিক্ষার্থীর আচরণগত মূল্যায়ন দক্ষতা। উল্লেখ থাকবে শিক্ষকের মন্তব্যের পাশাপাশি অভিভাবক ও শিক্ষার্থীর মন্তব্যও।


বিষয়ভিত্তিক মূল্যায়নের ক্ষেত্রে সাতটি স্কেল বা ধাপের কথা বলা হয়েছে। এগুলো হচ্ছে— প্রারম্ভিক (ইলিমেন্টারি), বিকাশমান (ডেভেলপিং), অনুসন্ধানী (এক্সপ্লোরিং), সক্রিয় (অ্যাকটিভেটিং), অগ্রগামী (অ্যাডভান্সিং), অর্জনমুখী (অ্যাচিভিং) ও অনন্য (আপগ্রেডিং)। শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করে কোন শিক্ষার্থী কোন ধাপে আছে, তা নির্ধারণ করতে এ সাতটি স্কেল বা ধাপ রাখা হয়েছে। ‘প্রারম্ভিক’ মানে হলো সবচেয়ে নিচের ধাপ। আর ‘অনন্য’ হলো সবচেয়ে ভালো।



প্রতিটি পারদর্শিতার ক্ষেত্রের জন্য আলাদাভাবে শিক্ষার্থীর অবস্থান নির্ধারণ করা হবে। প্রতিটি পারদর্শিতার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট নির্দেশক (পিআই) শিক্ষার্থীর অর্জিত মাত্রাগুলো সমন্বয় করে ওই পারদর্শিতার ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর অবস্থান কী, তা বোঝানো হবে। পুরো এ প্রক্রিয়া দেখে শিক্ষার্থীর অবস্থান ঠিক করবেন বিষয়ভিত্তিক শিক্ষক।


নতুন শিক্ষাক্রমের মূল্যায়ন পদ্ধতি নিয়ে স্পষ্ট ধারণা নেই শিক্ষকদের। তারা শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের বিষয়টি বোঝানো দূরের কথা, নিজেরাই বুঝতে হিমশিম খাচ্ছেন। শিক্ষকরা এনসিটিবি থেকে একেক বার একেক নির্দেশনা পেয়ে তা অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের বুঝিয়ে থাকেন। সেটা কিছুদিনের মধ্যেই আবার পাল্টে যায়। এতে গোটা মূল্যায়ন পদ্ধতি নিয়ে চরম বিভ্রান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা।



বিষয়টি নিয়ে ঢাকা ও ঢাকার বাইরের অন্তত ১০টি সরকারি-বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলেছেন এ প্রতিবেদক। তবে সরকারি স্কুলের শিক্ষকরা নাম প্রকাশ করে গণমাধ্যমে মতামত জানাতে অপারগতা প্রকাশ করেছেন।



রাজধানীর মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের সহকারী প্রধান শিক্ষক রোকনুজ্জামান শেখ। তিনি  বলেন, ‘যতদূর জেনেছি, ষাণ্মাসিক মূল্যায়ন পদ্ধতি এখনো চূড়ান্ত হয়নি। এনসিটিবি কিছু নির্দেশনা দিয়েছে। প্রতিটি বিষয়ের মূল্যায়নের আগের রাতে চূড়ান্ত দিকনির্দেশনা দেবে। সেটাই এখন শিক্ষকদের ভরসা। তবে এ নিয়ে বিষয়ভিত্তিক শিক্ষকরা কিছুটা দুশ্চিন্তায় আছেন।’


রাজশাহী গভর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি হাই স্কুলের ইংরেজি বিষয়ের একজন শিক্ষক নাম প্রকাশ না করে  বলেন, ‘পদ্ধতি না জেনে মূল্যায়ন করা মানে হলো—অন্ধকারে ঢিল ছোড়া। চাকরি বাঁচাতে আমরা যে ঢিল ছুড়বো, তাতে শিক্ষার্থীরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এ দায় এনসিটিবি ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের। তারা বিষয়টি গুরুত্ব না দিয়ে দীর্ঘদিন ঝুলিয়ে রেখেছেন।’


এ-তো গেলো শিক্ষকদের কথা। শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা মূল্যায়ন পদ্ধতি নিয়ে আরও অন্ধকারে। রাজধানীর ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রীর মা রাবেয়া আক্তার। তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। একটি বেসরকারি স্কুলে দীর্ঘদিন শিক্ষকতাও করেছেন।


রাবেয়া আক্তার বলেন, ‘কীভাবে আমার মেয়ের অর্ধবার্ষিক মূল্যায়ন হবে, তা জানতে কয়েক দফা স্কুলে গিয়ে শিক্ষকদের সঙ্গে আলাপ করেছি। তারা কেউ আমাকে স্পষ্ট ধারণা দিতে পারেননি। আমি নিয়মিত এনসিটিবি, মাউশির ওয়েবসাইটে ঢুকে নির্দেশনা দেখি। সেখানেও কোনো পদ্ধতি নেই। শুধু গণমাধ্যমে কিছু ভাসা ভাসা তথ্য আমরা পেয়েছি। সেখানে তো বিস্তারিত নেই। আবার তা চূড়ান্তও নয় বলে উল্লেখ ছিল। তাহলে অভিভাবক হিসেবে আমি কীভাবে আমার মেয়েকে বাসায় প্রস্তুতি নিতে সাহায্য করবো?’


তিনি বলেন, ‘আমি তো শিক্ষিত মা হয়েও কিছুই করতে পারছি না ওর জন্য। কতটা দায়িত্বজ্ঞানহীন প্রশাসন এটা করতে পারে, একবার ভাবুন? তারা একটি পদ্ধতি করেছেন, তাতে পরীক্ষা বা মূল্যায়ন কেমন হবে, তা ঠিক না করেই সেটা বাস্তবায়ন করছেন। এটা মেনে নেওয়ার মতো নয়।’


জানতে চাইলে মাধ্যমিক উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ বলেন, ‘শিক্ষকরা আমাদের সঙ্গে মূল্যায়ন পদ্ধতি পেতে যোগাযোগ করেছেন, এটা সত্য। তবে আমরা এনসিটিবির দেওয়া নির্দেশনা তাদের দেই। এ কাজটা তারা (এনসিটিবি) করেন। আমাদের কাজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বাস্তবায়ন করা। চূড়ান্ত পদ্ধতিই যদি না পাই, তাহলে সেটা বাস্তবায়ন করবো কীভাবে?’



মূল্যায়ন পদ্ধতি চূড়ান্ত করে ষাণ্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন নেওয়া হলে ভালো হতো বলে মনে করেন এনসিটিবির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অধ্যাপক মশিউজ্জামানও। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘যদি আমরা চূড়ান্ত পদ্ধতি আগেই শিক্ষকদের কাছে পৌঁছে দিতে পারতাম, তাহলে তারা প্রশিক্ষিত হয়ে থাকতেন। এবার প্রতিষ্ঠানভিত্তিক মূল্যায়নে তা প্রয়োগ করে দক্ষ হয়ে উঠতেন। এতে বার্ষিক মূল্যায়নের সময় শিক্ষকদের জন্য এটা বুঝে প্রয়োগ করা অনেক সহজ হতো।’


আরও খবর




স্বামী-স্ত্রীর একসঙ্গে বিষপান,স্ত্রীর মৃত্যু,স্বামী হাসপাতালে

পত্নীতলায় ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর মানুষের মাঝে হাঁস ও উপকরণ বিতরণ

গজারিয়ায় থানা বার্ষিক পরিদর্শনে ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি এ.কে.এম.আওলাদ হোসেন

কুলাউড়ায় ভারপ্রাপ্ত ইউপি চেয়ারম্যান সহ আটক- ২

ডিএনসি’র অভিযানে ২০০ পিস ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেটসহ ভুয়া ডাক্তার গ্রেফতার

ইউপি চেয়ারম্যান কারাগারে, সেবা গ্রহীতাদের ভোগান্তি চরমে

গুরুদাসপুরে ৩টি মিনি পেট্রোল পাম্পকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা

কালীগঞ্জে মাদকাসক্ত ৩ যুবককে কারাদণ্ড

মুরাদনগরে শ্রমিক নেতার মুক্তিতে আনন্দ মিছিল

গলাচিপায় খাজনা উঠানো নিয়ে বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ, ককটেল বিস্ফোরণ

নোয়াখালীতে অজ্ঞাত মহিলার কঙ্কাল উদ্ধার

শফিক রিয়ানের গল্পে তানিয়া বৃষ্টি ও পার্থ শেখ

তিতাসে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত মনি মিয়ার পাশে দাঁড়ালেন জামায়াত ইসলামী

অফিসে ঢুকে প্রধান শিক্ষককে মারধর

আমতলীতে চার ডাকাত গ্রেপ্তার,জেল হাজতে প্রেরন

দোয়ারাবাজারে স্বাধীনতা দিবসকে বয়কট করে বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত পাঁচ শিক্ষক

মাজহারুল ইসলাম মানিককে পুর্নবহালের দাবী ইউনিয়নবাসীর

বিকাশে ভুল নম্বরে চলে যাওয়া টাকা উদ্ধার করল পুলিশ

সাতক্ষীরায় যুবলীগ নেতা বাবলুর অবৈধ ড্যাম্পারে ভাঙছে সড়ক! শাস্তির দাবী এলাকাবাসীর

আদর্শ বিদ্যাপিঠ কোচিং সেন্টারের শিক্ষার্থীদের বিদায় সংবর্ধনা ও দোয়া অনুষ্ঠিত

চকরিয়ায় ডাকাত আতংকে গ্রামবাসী ২ দিনে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত গ্রেপ্তার

ছাতকের পল্লীতে দু'পক্ষের সংঘর্ষে আহত-২০

মুরাদনগরে ঈদের ছুটিতেও থেমে নেই পরিবার পরিকল্পনা এবং মা ও শিশু স্বাস্থ্য সেবা কার্যক্রম

চিরিরবন্দরে সাব রেজিষ্ট্রি অফিসে দুদকের অভিযানে অফিস সহকারিকে সাময়িক বরখাস্ত

বিএনপি নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল

ধর্মপাশায় ২৯০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

নাঙ্গলকোটে ঈদের ছুটিতেও পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের সেবা অব্যাহত

গোয়ালন্দে দুর্গম চরাঞ্চলে বিষধর সাপ রাসেলস ভাইপারের আতঙ্কে এলাকাবাসী

মৌলভীবাজারে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মেয়ের অনশন

চিরিরবন্দরে ট্রাক্টরের চাকায় পিষ্ট হয়ে মোটর সাইকেল চালকের মর্মান্তিক মৃত্যু


এই সম্পর্কিত আরও খবর

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে

সীমান্তে হত্যা থামছে না, ৫ বছরে ১৫১ বাংলাদেশি নিহত

পারভেজ হত্যার ঘটনায় দুই ছাত্রী সাময়িক বহিষ্কার

রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় অপরাধে বেপরোয়া উঠতি বয়সীরা

ইপিআই টিকাদান কর্মসূচিতে অন্যতম প্রতিবন্ধকতা জনবলের ঘাটতি

সংলাপে নতুন প্রস্তাবও আসছে: আলী রীয়াজ

ফেনী সমিতি ইউকে'র ঈদ পুনর্মিলনী ও বৈশাখী মেলা অনুষ্ঠিত

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে রামোস পাতিনার সাক্ষাৎ

‘ফাইয়াজের মামলার তদন্ত দ্রুত শেষ করতে অনুরোধ করা হয়েছে’

ভবেশের মৃত্যু নিয়ে দিল্লির ভিত্তিহীন মন্তব্য, ঢাকার কড়া প্রত্যাখ্যান